আমেরিকায় লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বাংলাদেশে তুলকালাম!!! | Lobbyists of USA Explained by Enayet Chowdhury
২০১১ সালের ১০ই ডিসেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের RAPID ACTION BATTALION (RAB) এর সাবেক ও বর্তমান ৭ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে Sanction বা নিষেধাজ্ঞা দেয়। এর পর পরই সরকারি বিভিন্ন মহল এবং বর্তমান রুলিং পার্টি থেকে এই অভিযোগ আসে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সরকার বিরোধী ক্যাম্পেইন পরিচালনা করার জন্যে। এই Sanction এর ইস্যুটা গত ৫ জানুয়ারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় উঠানো হয় এবং বলা হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটা অনুভব করতেছে যে, এসব নিষেধাজ্ঞার পিছনে কোনো পাবলিক রিলেশনস বা PR এজেন্সি থাকতে পারে। পরবর্তীতে এই পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডিং কমিটি USA তে নিজেদের লবিস্ট নিয়োগ করার পরামর্শ দেয়। এইখান থেকে অনেকে আমাকে কমেন্ট দেওয়া শুরু করছে লবিস্ট নিয়ে ভিডিও বানানোর জন্যে। আমি জানি আপনারা কেও এসব কমেন্ট পড়ে যাচাই করে দেখেন নাই যে এগুলো আসলেই লবিস্ট নিয়ে কমেন্ট কিনা। কারণ একটা কমেন্টে একজন খুব ভালোভাবে দাবি করছেন যে তাকে এখানে যাই খাওয়ানো হবেন তিনি তাই খাবেন! আমি জানিনা কেনো!
সবমিলিয়ে লবিস্ট আসলে কারা এবং কিভাবে কাজ করে? তাদের ইতিহাসটা কি? লবিং করা আসলে কতটা লিগ্যাল? ঘুষ নেওয়ার সাথে লবিং করার মূল পার্থক্যটা আসলে কোন জায়গায়? এই পুরো ব্যাপারটি আমি আজকে আপনাদের সামনে আলোচনা করবো, তো চলুন লবিং করা যাক!
প্রথমে চলেন জেনে আসি আসলে আমি কাদেরকে লবিস্ট বলবো? লবিস্ট হচ্ছে একপ্রকার পেশাদার অ্যাডভোকেট যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে ইনফ্লুয়েন্স বা প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। এখন এটা কোনো ব্যক্তির পক্ষ থেকেও হইতে পারে, একটা সংস্থার থেকেও হইতে পারে বা একটা দেশের পক্ষ থেকেও হইতে পারে! ধরে নিন আপনি কোনো নতুন আইন প্রণয়ন করতে যাইতেছেন, মনে করেন বাংলাদেশে কালকে থেকে রাস্তাঘাটে কেও সিগারেট খাইতে পারবে কিনা, এই আইন! এখন মনে করেন পার্লামেন্টের মধ্যে যারা এই আইনটা প্রণয়ন করবে, ওদেরকে সাহায্য করার জন্যে বা ইনফ্লুয়েন্স করার জন্যে বিভিন্ন পক্ষের মানুষ লবিস্ট নিয়োগ দিবে। এর মধ্যে সিগারেট কোম্পানি যারা আছে, ওদের লবিস্ট যেমন থাকবে ঠিক তেমনই আপনার আমার মত সাধারণ মানুষকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন সংস্থার (কোনো NGO বা ভলেন্টারি সংস্থা) লবিস্টও থাকতে পারে। আগেই বলে রাখি, বাংলাদেশে লবিস্ট কালচার টা নাই, এটা USA তে আছে। সহজ কথায় ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সাররা যদি আসলেই কোনো পলিটিকাল ডিসিশনকে ইনফ্লুয়েন্স করতে পারতো, তাহলে ওদেরকে আমরা লবিস্ট বলতাম।
এখন লবিস্ট সাধারণত কারা হয়? মনে করেন যারা ফেডারেল গভর্নমেন্ট বা রাষ্ট্র ব্যাবস্থা কেমনে চলে, কোনো একটা আইন কিভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হয়, কোন কোন কমিটির কাছে যাওয়া লাগে, এই জিনিসগুলো খুব ভালোমত জানে, এরাই মূলত লবিস্ট হয়। হইতে পারে যারা ইতোমধ্যে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, বিভিন্ন এটর্নী, পলিসি এক্সপার্ট; ওরাই সাধারণত লবিস্ট হয়।
এখন এই লবিং এর শুরুটা কোথা থেকে হইসিলো এটা নিয়ে দুটো assumption আছে।

১. প্রথম assumption টা হইতেছে; যুক্তরাষ্টের ওয়াশিংটন ডিসিতে একটা হোটেল আছে যেটার নাম হলো ‘WILLARD HOTEL’। ১৮৫০ সালের দিকে এই জায়গাটাতে অফ দা রেকর্ড কনভারসেশন হতো! অর্থাৎ মনে করেন আমি আপনার সাথে কোনো ডিল করতেছি, তাই সরাসরি সংসদে কথা বলার আগে আমি আপনার সাথে ইনডাইরেক্ট Negotiation করে নিতেছি। এটাকেই বলা হয় অফ দা রেকর্ড কনভারসেশন। এই হোটেলেই অফ দা রেকর্ড কনভারসেশনগুলো হতো এবং এই হোটেলটা এই কারণেই জনপ্রিয় ছিলো।
তো ওইখানে প্রেসিডেন্ট ULYSSES S.GRANT ভিজিট করতেন।

উনি লেদারের চেয়ারের মধ্যে এমনে চেগায়া বইসা হাতে একটা সিগার নিয়ে টান দিতো আর ব্র্যান্ডি খাইতে থাকতো! ঐ সময়টাতে উনার কাছে বিভিন্ন মানুষজন বিভিন্ন তদবীর নিয়ে আসতো, এই তদবীর করাটাকে কিন্তু লবিং বলে। উনি যেহেতু সাধারণত হোটেলের লবিতে বসতেন, তাই এখানে যে মানুষগুলো তদবীর নিয়ে আসতো তাদেরকে লবিস্ট বলে ডাকা হইতো।
২. লবিস্ট কথাটার সেকেন্ড assumption হইতেছে, এটা আসছে একটা ল্যাটিন শব্দ Lobium থেকে। Lobium বলতে এমন একটা গ্যালারি বুঝায় যে গ্যালারিতে সাধারণত মানুষজন তাদের বিজনেস ডিল (যেগুলো সাধারণত প্রশাসনিক বা আইনানুগ) করে। ঐ ডিল গুলো এই গ্যালারির ভিতরে হতো দেখে এটাকে লবিস্ট বলা হইতেছে।
আপনারা যারা House of Cards দেখছেন, ওইখানে একটা লোক থাকে যার নাম Remy Denton। ও কিন্তু ওইখানে একজন লবিস্ট হিসেবেই কাজ করে যে প্রথমে একটা প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি SanCorp এ কাজ করে, পরবর্তীতে Raymond Tusk এর সাথে কাজ করে।
এখন বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ইতোমধ্যে কিন্তু নিজেদের মধ্যে মারামারি লাগায় ফেলছে; কে কাকে কখন লবিস্ট হিসেবে নিয়োগ দিসে USA তে! কিন্তু এই কথাটা আমি এভাবেও বলতে পারতাম, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগকে কেন্দ্র করে আবারো মুখোমুখি বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল! কি হবে এবার! জানতে হলে চোখ রাখুন এনায়েত চৌধুরীর ইউটিউব চ্যানেলে!” কিন্তু বলি নাই, খালি দেখাইলাম এভাবে চাইলে আমরাও এডিট করতে পারতাম, কিন্তু করি নাই। কারণ বাংলাদেশের এক পক্ষের কথা বললে অন্য পক্ষ বলবে যে ওদের কথা কেনো বলি নাই! আর অন্য দলের কথা বললে আগের দল বলবে যে আপনি যা যা বলেছেন সব ভুল! এই জিনিসটাকে ‘Whataboutism’ বলে। এটা একটা টিপিকাল Whataboutism এর উদাহরণ।
“এনায়েত, কন্ট্রোল!”
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের (Wall Street Journal) মতে ফেসবুক আর অ্যামাজন, এই দুটো কোম্পানি ২০২০-২১ এর দিকে সবচেয়ে বেশি খরচ করছে এই লবিং এর পিছনে! এমনকি এটা AT&T ও Boeing এর থেকেও বেশি ছিলো!
কয়েকটা ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট বলি, ২০১৪ সালে যে ইন্ডাস্ট্রিটা লবিং এর পিছনে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করছে USA তে, সেটা হলো ফার্মাসিটিকাল বা ঔষুধ কোম্পানিগুলো! এইযে আপনারা Pfizer, Moderna এর টিকা নিতেছেন; GSK, Glass-Smith, Johnson and Johnson, এই রিলেটেড প্রোডাক্ট আর বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন গুলো মিলে সবচেয়ে বেশি টাকা ঢালে লবিং এর পিছনে। মোটামুটি ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মত এরা খরচ করছে। ২০১৪ তে USA এর মধ্যে টোটাল লবিং এর পিছনে খরচ হইসে প্রায় ১.৬২ বিলিয়ন ডলার।
এখন আপনারা যে গ্রাফ টা দেখতেছেন, এখানে ১৯৯৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত লবিং এর পিছনে কত টাকা ঢালা হইসে সেটার একটা পরিসংখ্যান আছে। দেখেন প্রত্যেক বছর, এমনকি রিসেন্ট বছরগুলোতে কত বেশি পরিমাণে টাকা ঢালা হইসে এই লবিং এর পিছনে। এখানে টাকা ঢালা টা যৌক্তিক, কারণ এইখানে আপনার নিজের সিটিজেন বা নাগরিকদের লবিং করার অধিকার আছে। এমন না যে শুধু পলিটিকাল পার্টিগুলো লবিং করতে পারে।
মনে করেন আমেরিকার খুবই বিখ্যাত একটা এয়ারলাইনস কোম্পানি বোইং (Boeing), ওরা সৌদি আরবের সাথে কোনো একটা ডিল করতেছে কিংবা রাশিয়ার সাথে কোনো একটা ডিল করতেছে। এখন এই দুই দেশের সাথে ডিল করলে USA এর যে পার্সোনাল ইনফরমেশন বা ডেটা আছে, ওইগুলো যাতে রাশিয়া কিংবা সৌদি আরবের হাতে না যায়, সেটার জন্যে সিটিজেন গ্রুপগুলো যারা সিটিজেনদের প্রতিনিধিত্ব করে, ওরা লবিং করতে পারে যাতে এই ডিল টা না হয় এবং আমেরিকার গোপন তথ্যগুলো রাশিয়ার হাতে না যায়।
ঠিক তেমনিভাবে টেসলা কিংবা উবার যদি বাইরের দেশগুলোতে ছড়ায়া যাইতে চায়, তাহলে এই ডিসিশন টা ঠিক হবে কিনা, কিংবা টেসলা যদি আজকে সেলফ ড্রাইভিং কার একদম টোটাল ভাবে রাস্তায় নামাইতে চায়, তাহলে সেটা ঠিক হবে কিনা, এটার জন্যে সিটিজেন অর্থাৎ USA এর নাগরিকরা চাইলে লবিং করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে ডিসিশন তৈরির যে জায়গা, ক্যাপিটাল হিল, ঐখানে আমেরিকার বিজনেস এসোসিয়েশন গুলোর স্বার্থ রক্ষার জন্যে US Chamber of Commerce খুব বড় ধরনের একটা লবিস্ট গ্রুপ রাখছে যারা টোটাল প্রায় ৩০০ Legislative Issue কে ট্র্যাক করে। মনে করেন যখন কোনো হেলথ কেয়ার রিলেটেড সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, যেমন ওবামা কেয়ার এর মত যেটা পাশ হবে কি হবে না, তখন ইন্সুরেন্স কোম্পানী গুলো থেকে লবিস্ট আসে, হসপিটাল এসোসিয়েশন গুলো থেকে লবিস্ট আসে, মেডিকেল এসোসিয়েশন গুলো থেকে লবিস্ট আসে, Patient Right Group (যারা রোগীদের অধিকার সংরক্ষণ করে) থেকে লবিস্ট আসে।
রেজিস্ট্রেশন রেকর্ড অনুযায়ী প্রায় ৩৩০০ জন লবিস্ট এই হেলথ কেয়ার রিলেটেড ঝামেলা গুলো ট্র্যাক করার জন্যে অলরেডি রেজিস্টার্ড। তাইলে এবার বুঝেন এই ধরনের জায়গাগুলোতে কত বেশি সংখ্যক মানুষদের স্বার্থ জড়িত এবং এগুলোই লবিস্ট রা মূলত দেখভাল করে। যারা প্রকৃতপক্ষে আইনটা প্রণয়ন করে, তাদেরকে এরা ইনফ্লুয়েন্স করার ট্রাই করে যেনো তাদের পক্ষে ডিসিশনটা নিয়ে নেওয়া যায়। এই ধরনের লবিং কে বলা হয় Direct Lobbying।
আরেক ধরনের লবিং আছে, এটাকে বলা হয় Indirect Lobbying বা পরোক্ষ লবিং। এটা হইতেছে আপনি সরাসরি ভাবে কিছু বলবেন না। মনে করেন আপনি আপনার বাসায় ধুমায়া একটা পার্টি দিসেন, ওইখানে যত ধরনের হোমরা চোমরা মানুষ আছে তাদের দাওয়াত দিবেন, তারপর ওইভাবেই আপনি সেটিং করবেন আরকি।
ফান্ড রেইজ করা, এটাও একটা Indirect Lobbying এর উদাহরণ। লবিস্ট রা কিন্তু কংগ্রেসের মেম্বারদের কে ডিরেক্ট গিয়ে টাকা দিতে পারবে না, কোনো গিফটও দিতে পারে না। কিন্তু ওরা একটা ফান্ড রাইজিং ডিনার এর আয়োজন করতে পারে যেখানে প্রত্যেক প্লেট খাইতে হইলে ১০ হাজার ডলার দিতে হবে এবং এই ১০ হাজার ডলার যাবে ওই কংগ্রেসের মেম্বারের পকেটে। এটা USA তে লিগাল কারণ ওরা ফান্ড রেইজ করতেছে। এখন লবিস্টরা সাধারণত কি করে, যারা যারা অনুষ্ঠানে এসে টাকা টা দিবে, ওরা সাধারণত লবিস্টদের ফ্রেন্ড কিংবা ফ্যামিলি মেম্বার হয় এবং অনেক সাপোর্টাররাও থাকে। তো এভাবে ইনডিরেক্ট ভাবে লবিং করা যায়।
এখন বাইরের দেশ চাইলেও USA এর বাইরে লবিং করতে পারে। এটা শুধুমাত্র বাংলাদেশই প্রথম উদাহরণ না। USA এর ভিতরে ইজরাইল, সৌদি আরব, তুরস্ক, মিশর, চায়না ইত্যাদি প্রত্যেকটা দেশেরই লবিস্ট গ্রুপ আছে। ২০১০ সালে কংগ্রেস এবং সরকারি অফিসিয়ালদের পিছনে এই ফরেইন লবিস্ট গ্রুপ গুলো প্রায় ৪৬০ মিলিয়ন ডলার খরচ করছে।
এখন আপনি তো ভাবতে পারেন যে এই লবিং করা আর ঘুষ দেওয়ার মধ্যে পার্থক্যটা কোন জায়গায়! এইটা তো একধরনের ঘুষই হইলো! পার্থক্যটা হলো এই লবিং এর আইন টা USA তে প্রতিটা নাগরিকের জন্যে প্রযোজ্য, যেখানে ঘুষ দেওয়া মানে কোনো স্পেসিফিক ব্যাক্তি বা কোম্পানিকে ফেভার করার জন্যে শুধু টাকা টা নিতেছেন। সেইখানে লবিং এর ক্ষেত্রে অন্য একটা জিনিস হয়, এখানে আপনি এমন একটা ডিসিশন কে বাস্তবায়িত করার চেষ্টা করতেছেন যেইটা বাস্তবায়িত হলে দেশের বেশিরভাগ নাগরিকের উপর এটার প্রভাব পরবে। একদিকে Legislative Action কে ইনফ্লুয়েন্স করা, অপরদিকে ডিরেক্ট টাকা তুলে দেওয়া, এই দুটির মধ্যে হিউজ পার্থক্য আছে। সেই জন্যে USA তে লবিং করা লিগাল।
“আপনারা কি জানেন ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ঔষধ কোম্পানিগুলো লবিং এর পিছনে প্রায় ১৭৭ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছিলো! বিজনেস এসোসিয়েশন গুলো খরচ করছিলো ১২০ মিলিয়ন ডলার! ইন্সুরেন্স কোম্পানী গুলো খরচ করছিলো ১১১ মিলিয়ন ডলার! আর চতুর্থতে রয়েছে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যারা খরচ করেছিলো ১০৫ মিলিয়ন ডলার!”
“কন্ট্রোল এনায়েত! এইভাবে না!”
যাই হোক, আমি একটা পোল করছিলাম যেখানে আমি জিজ্ঞেস করছিলাম যে আমি আমার মিম রিভিউ গুলো রাখবো কিনা, এখানে না ভোট দিসে ৩০% এরও বেশি। এই কারণে আপাতত আর মিম রিভিউ হবে না। আমি চেষ্টা করব আলাদা মিম রিভিউ করতে।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকে এই পর্যন্তই, আল্লাহ্ হাফেজ।
এই সম্পর্কে পুরো ভিডিওটি দেখুন ইউটিউবে!
Research Affiliates:
Labid Rahat https://www.youtube.com/channel/UCTio…
Alif Arshad https://www.facebook.com/alif.arshad.b
For Gaining more knowledge on this topic:-
•Client Profile: Government of Bangladesh
•Lobbying in Bangladesh secretariat
•Bangladesh to lobby, if required, anywhere in US: FM
•Lobbyists working for Bangladesh govt in the US
•How Business Networking Works
•Influence Abroad: The state of global lobbying disclosure
•Why Lobbying Is Legal and Important in the U.S.
•How And Why Corporate Lobbying Will Continue To Matter During The Biden Administration
Great writing sir